Monday, March 23, 2009

রাজনীতিকে কঠিন না করে সহজ করে তুলতে হবে

জিয়াউর রহমান বলেছেন যে, তিনি রাজনীতিকে কঠিন করে তুলবেন। তিনি করতে পেরেছিলেন কীনা জানি না। তবে বর্তমানে রাজনীতি রাজনীতিবিদদের জন্র সত্যিই কঠিন হয়ে পড়ছে। কেউ এখন আর স্বস্তিতে নেই। সরকারী দল ‌’ক’ কে বিরোধী দল ‘খ’ কখনও সহজ স্বাভাবিক ভাবে কাজ করতে দিতে চায় না। এটা আমাদের রাজনৈতিক কালচার। ফলে সরকার সবসময় একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে সময় কাটায়। বর্তমানে ‘ক’ ও ‘খ’ দল উভয়ই সন্ত্রাসকরে ও সন্ত্রাসী, উগ্রপন্থীজংঙ্গি, চরমপন্থীবাম দলগুলোকে লালন পালন করে। নির্বাচন পূর্ববর্তী সময় এ ধরণের অপশক্তিকে সবাই ব্যবহার করে। নির্বাচন পরবর্তী সময় এ অপশক্তিকে আশ্রয়, প্রশয় দান ও সহযোগিতা করে পরবর্তী নির্বাচনের সময় ব্যবহারের জন্য। যার ফলে দেখা যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকেও সন্ত্রাসীদের সঙ্গে বৈঠক করতে হয়। এ অবস্থায় ‘ক’ ও ‘খ’ দলকে (দুটি বড় দল) একসাথে মিলেমিশে কাজ করার কোন বিকল্প নেই। এজন্য দরকার ক্ষমতা ভাগাভাগির কোন উপায় খুজে বের করা। যাতে এরা পরস্পর পরস্পরকে ক্ষতি করার চেষ্টা না করে সহযোগিতা করতে পারে।
বিস্তারিত...

এক সন্তান বিশিস্ট প্রতিটি পরিবারের জন্য মাসিক ১০০০/২০০০ টাকা সরাসরি ভর্তুকি দিয়ে অন্যান্য সকল ভর্তুকি বন্ধ করা

সরকার বিভিন্নখাতে ভর্তুিক দিয়ে থাকে। এভাবে রাষ্ট্রের একটা বড় অংশ উন্নয়ন কর্মকান্ডে ব্যয় না হয়ে অপচয় হচ্ছে। যদিও ভর্তুকি না দিয়েও উপায় নাই। কারণ দেশের অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বেচে থাকার নূন্যতম ব্যবস্থা না করলে তাদের পক্ষে টিকে থাকা কিংবা শিক্ষা অর্জন না করে আরও নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হবে। তবে ভর্তুকদিলেও এমন ভাবে দেওয়া উচিত যাতে খুব বেশি দিন দিতে না হয় এবং যা দেওয়া হচ্ছে তার যেন একটা সুদুরপ্রসারী ফল পাওয়া যায়। এছাড়াও ভর্তুকিদিতে গিয়ে বিভিন্ন ভাবে অনিয়ম, দূর্ণীতিরমাধ্যমে প্রচুর টাকা নষ্ট হচ্ছে। ফলে খুব একটা সুফল আসছে না। অথচ রাষ্ট্রের উন্নয়ন কর্মকান্ড ব্যাহত হচ্ছে। এজন্য যদি দরিদ্র জনগণকে একটা নির্দিষ্ট খাতে ভর্তুকিদিয়ে তাদেরকে স্বাবলম্বী করা যায়, সে ব্যবস্থা করা দরকার।

এসমস্যার সমাধানের জন্য নিমোক্তব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। এক সন্তান বিশিস্ট প্রতিটি পরিবারের জন্য মাসিক ১০০০/২০০০ টাকা সরাসরি ভর্তুিক দেয়ার ব্যবস্থা। শর্ত থাকবে ঐ শিশুকে পড়ালেখা করতে হবে। তখন আর শিক্ষাখাতে সরকারকে উপবৃত্তি বা বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ এবং শিক্ষার্থীদেরকে বিনা বেতনে বা নাম মাত্র বেতনে শিক্ষার সুযোগ দেয়ার দরকার হবে না। এতে করে শিক্ষকদেরকে একটা সম্মানজনক বেতন-ভাতাদি দেওয়া যাবে। ফলে শিক্ষার মান আরও উন্নত হবে। এতে করে ঐ পরিবারটি স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে। ফলে ঐ পরিবারবে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা/ আইনী সেবা/ বয়স্ব ভাতা সেবা এগুলো দেওয়া দদরকার হবে না। এতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমবে। কমবে বিদেশ থেকে আমদানি করে আনা শিশু খাদ্য, খেলনা, পোষাক, ঔষুধ, ইলেকট্রনিক্স সামগী ইত্যাদি। ফলে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অপচয় কমবে। সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি বাড়ানো সম্ভব হবে। কমবে দূর্ণীিত /অপচয়। কাজ হবে আন্তরিকভাবে।
বিস্তারিত...

Sunday, March 15, 2009

আমাদের সমস্যা কী? এটা জানার জন আমরা একটা জরিপ চািলয়ে দেখতে পারি।

আমাদের সমস্যা কী? এটা জানার জন আমরা একটা জরিপ চািলয়ে দেখতে পারি। জরিপটা হবে এরমক যে, সরকারি কর্মকর্ত কর্মচারী যারা ঘুষ, দূর্ণীতির সাথে জড়িত, তারাঘুষ,দূর্ণিত সমর্থন করে কীনা? না করলে- কেন এটা করেএবঙ কী ভাবে এটা বন্ধ করা যায়? কাউকে চাপ প্রয়োগ না করেএমনকি শাস্তিও না দিয়েনির্ভয়েকথা বলোর সুযোগ দিতে হবে। তাই এ জরিপ কার্যক্রমটা কোন এনজিও কে দিয়ে করালে ভাল হয়।সমস্যার সমাধান না হলেও অন্ততসমস্যাটার কারন কী সেটা জানা যাবে।
আবার অন্য ভাবেও এটা করা যেতে পারে। যেমনদূর্ণীতিদমন কমিশন দৈবচয়ন ভিত্তিতে একটা ছোট অফিসকে দূর্ণীতিমুক্ত করার জন্যচেষ্টা করবে চাপ না দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে। যদি সফল হয় তাহলে সেই পদ্ধতি সবার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করবে। সফল না হলেও দূর্ণীতিদমন কমিশন নিজেই বুঝতে পারবে এটা সম্ভব নয়। তখনদূর্ণীতিদমন কমিশন কারও এর দায় চাপাতে পারবে না। আবারও বলছি যে কোন একটা অফিসকে দূর্ণীতিমুক্ত করার চেষ্টা করুকদূর্ণীতিদমন কমিশন।
বিস্তারিত...

Thursday, March 12, 2009

রাজনীতি কেন? রাজনীতিকে কীভাবে মানুষের সেবায় প্রয়োগকরা যায়? রাজনৈতিক মত বিরোধ কেন ধ্বঙসাত্মক রূপ ধারণ করে?

রাজনীতি করে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য। ক্ষমতায় যাওয়ার মাধ্যম নির্বাচন। কিন্তু নির্বাচনে যেহেতু কেবল ও কেবলমাত্র একটি দলই ক্ষমতায় যেতে পারে তাই সবাই নির্বাচনে জেতার জন্য সব রকমের (অবৈধ অর্থব্যয়, সন্ত্রাস, কারচুপি ইত্যাদি) চেষ্টা করে। এতে নির্বাচন-পূর্ব ও নির্বাচন-পরবর্তী পর্যায়ে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। যার ফলে সরকার গঠনকারী দলকে বিরোধীদল সহজ স্বাভাবিক ভাবে রাস্ট্র পরিচালনা করার সুযোগ না দিয়ে বরঙ নানা ধরনের বাধা সৃষ্টি করে । ফলে সরকারী দল ইচ্ছা করলেও ভাল ও প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারেনা। এছাড়াও পরবর্তী নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসাবে দূর্ণীতির মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের চেষ্টাও করে। তাই দেখা গেছে, সরকারী দল ও বিরোধী দল ইচ্ছা থাকলেও জনগনের জন্য ভাল কিছু করতে চাইলে করতে পারে না পরিস্থিতির কারনে। এ অবস্থায় যদি সরকারী দল ও বিরোধী দল উভয়কেই নির্বাচনে বিজয়ী ঘোষনা করে নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য দেশ শাসন করা সুযোগ দেয়া যায়, তাহলে হয়ত সুফল পাওয়া যেতে পারে। যেমন, জাতীয় সঙসদ নির্বাচনেসর্বাধিক ভোট প্রাপ্তপ্রার্থীকে ৫ বছরের মধ্যে প্রথম ৩ বছরের জন্য এমপি হিসেবে নির্বাচিতও দ্বিতীয় সর্বাধিক ভোট প্রাপ্তপ্রার্থীকে ৫ বছরের মধ্যে পরবর্তী২ বছরের জন্য এমপি হিসেবে নির্বাচিত ঘোষনা করা যেতে পারে। এতে রাজনৈতিক দলগুলো অযথা ঝগড়াঝাটি করবে না। গঠনমূলক পরামর্শ করবে। নির্বাচনে কোটি কোটি টাকা খরচের দরকার পড়বে না। এমনকি নির্বাচিত হোয়ার পরওপরবর্তীনির্বাচনে জয়লাভের জন্যকোটি কোটি টাকা দূর্ণীতি করারও প্রয়োজন হবেনা। বিস্তারিত...

Wednesday, March 11, 2009

সঙসদ সদস্য হযে কাজ কী?

কোন সঙসদ সদস্য যদি নিজে তার মতামত দিতে না পারে তাহলে তার সঙসদ সদস্য হযে কাজ কী? বিস্তারিত...